Wednesday 12 April 2017

Dooars In Monsoon




Dooars is different in Monsoon.

For monsoon special Dooars Packages - ebongaranya@gmail.com / 8334998672

Monday 10 April 2017

DOOARS – THE HEAVEN



                    Dooars – Jhalong Bindu Suntalekhola
A JOURNEY THROUGH THE ROLLING HILL SLOPES, MESMERIZING LUSH GREEN TEA GARDENS SEPARATED BY MEANDERING SILVERY MOUNTAIN STREAMS, HIGH SAL FORESTS, QUIET ETHNIC VILLAGES, VAST MEADOWS WITH A BLUE OUTLINE OF THE GREAT HIMALAYAN RANGES IN THE HORIZON AND THE ENDLESS SKY…. THIS IS DOOARS. MAINLY COMPOSED OF THE DISTRICTS OF JALPAIGURI AND ALIPURDUAR, DOOARS HAS NUMEROUS BEAUTIFUL PLACES TO VISIT INCLUDING HILLS, WILD LIFE SANCTUARIES, TEA GARDENS, RIVERS AND SO ON.
LYING IN THE HIMALAYAN FOOT-HILLS, DOOARS HAS A GREAT BEAUTY. IT IS THE GATEWAY TO THE HILL STATIONS OF DARJEELING – SIKKIM REGIONS. THE WILDLIFE-RICH TROPICAL FORESTS, INNUMERABLE HILL STREAMS CUTTING ACROSS THE GREEN CARPET OF TEA GARDENS AND UNDULATING PLAINS, LOW HILLS RISING UP FROM THE RIVERS ALL MAKE IT ONE OF THE MOST PICTURESQUE DESTINATIONS. THE DOOARS VALLEY, STRETCHING FROM THE RIVER TEESTA ON THE WEST TO THE RIVER SANKOSH ON THE EAST, AN AREA COVERING ROUGHLY 130 KM BY 40 KM, FORMS A MAJOR PART OF THE JALPAIGURI AND ALIPURDUAR DISTRICTS AND A LITTLE PART OF THE COOCHBEHAR AND DARJEELING DISTRICTS. GENERAL INFORMATION : TOTAL AREA: 114 SQUARE KILOMETER ,LATITUDE : 25° 58′ TO 27 ° 45′ NORTH, LONGITUDE: 89° 08′ TO 89 ° 59′ EAST, ALTITUDE: 61 METERS TEMPERATURE: 2° C MIN AND 41° MAX, BEST SEASON: OCTOBER TO MAY, PARTICULARLY MARCH AND APRIL, WHEN NEW GRASS IS GROWING, BEST TIME TO VISIT: BETWEEN SEPTEMBER AND MARCH, ESPECIALLY IN WINTER TO CATCH A VIEW OF THE MIGRATORY BIRDS AND ANIMALS, OFF SEASON: 15TH JUNE TO 14TH SEPTEMBER (SANCTUARY CLOSED), AIR: BAGDOGRA IS THE NEAREST AIRPORT WITH GOOD CONNECTIONS TO KOLKATA, GUWAHATI AND DELHI.

DOOARS – CORONATION BRIDGE

ছোটোবেলায় এই করনেশন ব্রীজ এর ওপর থেকে তিস্তার জলে পাথর ফেলার মজার খেলাটা প্রায় নিয়ম হয়েদাঁড়িয়েছিল।ওপর থেকে পড়তে থাকা ছোট্টো পাথরের দিকে পলকহীন তাকিয়ে থাকতাম।ক্রমশ ছোটো হয়ে যাওয়া সেই পাথর একসময় বিন্দু হয়ে মিলিয়ে যেত তিস্তার বুকে।বোঝার চেষ্টা করতাম ব্রীজ আর সবুজ জলের মধ্যবর্তী শূন্যস্থানের গভীরতা।
আজও গিয়ে দাঁড়াই পরিচিত নাম,সেই “বাঘপুল”এর ওপর।কিন্তু ছেলেবেলার সেই মজার খেলাটা আর খেলা হয়না। আজও বোঝা হলোনা মধ্যবর্তী শূন্যস্থানের গভীরতা।
সাধ্যের চেয়ে বেশী ভার বহনে বাধ্য এই সেতু আজ অনেকটাই ক্লান্ত ও জীর্ণ।তিস্তার কানে সে খবর পৌঁছলেও আমাদের অনেকেরই তা অজানা…..অজানা আজও মধ্যবর্তী শূন্যস্থানের গভীরতা।
লেখা – জয়দীপ চন্দ … ‘এবং অরণ্য’
 ebongaranya.com     info@ebongaranya.com    ebongaranya@gmail.com
8334998672 or 8013272494

সোনালী বাঁক



Lava
কিছু বাঁক তাড়াতাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়া হয়, যেখানে খানিক থিতু হওয়ার কথা ছিল,একটু বেশি আদুরে সময় পাওয়ার কথা ছিল যার। বেঁধে দেওয়া সময়ের ঘেরাটোপে ইচ্ছেপূরনের দাবি কখনো এই বাঁকের চেয়ে দামি হলে অতীতের অভিমানী বাঁক অবসরে কাঁদায়ও বটে।
পেছনে হাঁটার নস্টালজিয়া-বিলাস গতানুগতিক, বরং আদর মেখে যাই প্রতি বাঁকে যা আগামির সুখ।
Visit our Website
লেখা : জয়দীপ চন্দ ,, “এবং অরণ্য”
ebongaranya@gmail.cominfo@ebongaranya.com
8334998672 / 8013272494